News update
  • Bangladesh ranks 151 out of 180 in corruption perception index     |     
  • Israeli military operation displaces 40,000 in West Bank     |     
  • Pak, Saudi agree to convene OIC FMs meeting over Gaza     |     
  • UN HR Office news confce on Bangladesh July protests Feb 13     |     
  • Most nations miss deadline for plans to fight climate change     |     

হার্ট অ্যাটাকের আগে ৮ সংকেত

স্বাস্থ্য 2025-02-02, 10:45pm

dweqweqwr-4f16cad55d75de7362252cd8a102fe8c1738514743.jpg

হার্টবিট অনেক দ্রুত বা ধীরগতিতে চলবে। ছবি: সংগৃহীত



হার্ট অ্যাটাকের আগে শরীর কিছু সতর্কতামূলক সংকেত দেয়, যা আগেভাগে চিনতে পারলে জীবন বাঁচানো সম্ভব। অনেক সময় এগুলো আমরা অবহেলা করি, কিন্তু সচেতন থাকলে বড় বিপদ এড়ানো যায়।

হার্ট অ্যাটাকের আগে শরীর যে ৮টি সংকেত দেয় তা দেখে নিন-

১. বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি: এটি হৃদরোগের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ। মাঝেমধ্যে বা ক্রমাগত ব্যথা হতে পারে। চাপ, জ্বালাপোড়া বা সংকোচন অনুভূত হতে পারে।

২. ক্লান্তি ও দুর্বলতা: ছোটখাটো কাজেও হঠাৎ ক্লান্তি আসা। বিশ্রাম নেয়ার পরও স্বাভাবিক না হওয়া। নারীদের ক্ষেত্রে এই উপসর্গ বেশি দেখা যায়।

৩. শ্বাসকষ্ট: ব্যায়াম ছাড়াই শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া। বুক ভরে শ্বাস নিতে না পারা। এটি ফুসফুসের সমস্যা মনে হলেও হার্টের সমস্যার লক্ষণ হতে পারে।

৪. কাঁধ, বাহু, ঘাড় বা চোয়ালে ব্যথা: বিশেষ করে বাম হাতে ব্যথা ছড়িয়ে পড়তে পারে। চোয়ালে বা ঘাড়ে চাপ অনুভব করা। ব্যথা ধীরে ধীরে বাড়তে পারে।

৫. মাথা ঘোরা বা বমিভাব: সামান্য পরিশ্রমেই মাথা ঝিমঝিম করা। মাথা ঘুরে পড়ে যাওয়ার অনুভূতি। বুক ব্যথার সঙ্গে বমিভাব থাকলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।

৬. ঠান্ডা ঘাম: বিনা কারণে বা স্বাভাবিক তাপমাত্রায় ঘাম হওয়া। শরীর ঠান্ডা অনুভব করা। নারীদের ক্ষেত্রে এটি সাধারণ লক্ষণ হতে পারে।

৭. অস্বাভাবিক হার্টবিট: হার্টবিট অনেক দ্রুত বা ধীরগতিতে চলা। বুক ধড়ফড় করা বা দম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি।

৮. পেটের সমস্যা বা হজমের অসুবিধা: পেটে ব্যথা, গ্যাস বা বুক জ্বালাপোড়া। হঠাৎ পেট ভারী লাগা বা খাবার হজম না হওয়া। অনেকে একে অ্যাসিডিটির সমস্যা ভেবে ভুল করেন।

কখন সতর্ক হতে হবে?

যদি এই উপসর্গগুলোর একাধিক একসাথে দেখা দেয়। ব্যথা বা অস্বস্তি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হলে। বিশ্রাম বা ওষুধ খাওয়ার পরও স্বস্তি না এলে।

প্রতিরোধের উপায়-

১. স্বাস্থ্যকর খাবার খান (কম চর্বিযুক্ত, বেশি ফাইবারযুক্ত)।

২. নিয়মিত হাঁটাহাঁটি বা ব্যায়াম করুন।

৩. ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।

৪. স্ট্রেস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। সময় সংবাদ