News update
  • Govt reaffirms commitment to distribute school books by Jan     |     
  • Dhaka’s air turns ‘unhealthy’ on Sunday morning     |     
  • BD’s leather sector stuck at $1bn; could tap $5bn: Experts      |     
  • RU suspends ward quota reinstatement amid student protests     |     
  • Airports across Europe face disruptions due to cyberattack     |     

৬৫৩১ প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগ পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করা হয়েছে: উপদেষ্টা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক শিক্ষকতা 2025-02-10, 8:42pm

sfsdfdsf-95aa29ddc8887a1cd81e986e3bdc806e1739198544.jpg




সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগ বাতিল হওয়া ৬৫৩১ জনের নিয়োগ পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার।

সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রাথমিক ও উপানুষ্ঠানিক শিক্ষার মানোন্নয়নের উদ্দেশ্যে গঠিত কনসালটেশন কমিটি আটটি বিষয়ে শতাধিক প্রধান ও আনুষঙ্গিক সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে দাখিল করেছেন। সুপারিশে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে শিখন মানের স্থবিরতা দূরীকরণ এবং শিশুর শিখন, কল্যাণ ও নিরাপত্তাকে সব কর্মকাণ্ডের কেন্দ্রে স্থাপন করাকে।

কমিটির আহ্বায়ক ড. মনজুর আহমদ বলেন, সুপারিশগুলোকে আশু, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদে ভাগ করা হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনে দুর্নীতি ও অসদাচারণ নিরোধ, শিক্ষক ও শিক্ষা কর্মীর পেশাগত উন্নয়ন, শিক্ষার্থীদের ভিত্তিমূক দক্ষতা বৃদ্ধিসহ ১৪ টি প্রধান সুপারিশ বর্ণনা করা হয়।

এসময় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার বলেন, বেতন ও পদবি নিয়ে কমিটির সুপারিশে শিক্ষকরা সম্মত হলে সেটি বাস্তবায়নে চেষ্টা করা হবে। পাশাপাশি তিনি জানান, ৬৫৩১ জন প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগ পুনর্বিবেচনার জন্য আপিল করা হয়েছে।

এর আগে গত ৬ ফেব্রুয়ারি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে চূড়ান্ত ফলাফলে উত্তীর্ণ ৬ হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগ বাতিল করেন হাইকোর্ট। মেধার ভিত্তিতে পুনরায় নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

এদিকে এ রায়ের প্রতিবাদে ওইদিনই আদালতের সামনেই বিক্ষোভ করেন নিয়োগ বঞ্চিতরা। এ সময় বিচারককে উদ্দেশ্য করে স্লোগান, আদালতের দরজায় ধাক্কাধাক্কি, আইনজীবীদের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়েন তারা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বেগ পেতে হয় পুলিশ সদস্যদের। এসময় তড়িঘড়ি করে এজলাস ছাড়েন বিচারপতিরা।

রায়ে নিয়োগ বাতিলের পর থেকে টানা আন্দোলন করে আসছেন নিয়োগপ্রত্যাশীরা।