News update
  • Inqilab Monch Seeks Home Adviser’s Exit     |     
  • UN Calls for Calm in Bangladesh After Protest Leader’s Killing     |     
  • DMP issues 7 traffic directives for Osman Hadi’s Janaza     |     
  • Vested quarter fuelling chaos to impose new fascism: Fakhrul     |     
  • Hadi’s namaz-e-janaza at 2:30pm Saturday     |     

দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের ক্ষমতায়নে রবির স্মার্ট ছড়ি বিতরণ

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি 2025-10-17, 12:57am

img_20251017_005257-4bbd5968e6d238b08b2c64890a9f7a3a1760641056.jpg




ডিজিটাল অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য স্মার্ট ছড়ি বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছে রবি আজিয়াটা পিএলসি। বিশ্ব সাদাছড়ি দিবস উদযাপনের অংশ হিসেবে নেয়া এ উদ্যোগের উদ্দেশ্য হলো দৃষ্টি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিরাপত্তা, চলাচল এবং স্বনির্ভরতা বাড়াতে উদ্ভাবনী সহায়ক প্রযুক্তি পৌঁছে দেওয়া।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর রবি কর্পোরেট অফিসে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রবি আজিয়াটা পিএলসির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম, ডাইরেক্টর, পাবলিক অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি শরীফ শাহ্‌ জামাল রাজ এবং দৃষ্টি টেকনোলজিস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রিদওয়ান হোসেন সহ অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।

দৃষ্টি টেকনোলজিসের উদ্ভাবিত ‘আভাস স্মার্ট কেইন’-এ রয়েছে শোনার-নির্ভর প্রতিবন্ধকতা শনাক্তকরণ প্রযুক্তি, হ্যাপটিক ফিডব্যাক এবং শ্রবণযোগ্য সতর্ক সংকেত, যা ব্যবহারকারীদের নিরাপদ ও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে চলাচলে সহায়তা করে। বাংলাদেশে প্রায় ৪০ লাখ দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী মানুষের বসবাস, তাদের অনেকেই প্রতিনয়ত চলাচল, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানে নানা প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হন। রবির এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো প্রয়োজনীয় সহায়ক প্রযুক্তি তাদের নাগালে এনে এই প্রতিবন্ধকতা দূর করা।৪০

অনুষ্ঠানে রবির চিফ কর্পোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অফিসার সাহেদ আলম বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, উদ্ভাবন সবসময়ই মানুষের কল্যাণে ব্যবহার হওয়া উচিত। স্মার্ট কেইন উদ্যোগ আমাদের সেই প্রতিশ্রুতিরই বাস্তব প্রতিফলন, যেখানে উদ্ভাবনকে কাজে লাগিয়ে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ডিজিটাল সমাজ গড়ে তোলা সম্ভব। এই প্রযুক্তি দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের স্বাধীনতা ও নিরাপত্তা বাড়িয়ে তাদের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করবে।”

স্মার্ট কেইন বিতরণ কর্মসূচিটি পরিচালিত হচ্ছে সাতটি অংশীদার সংস্থার সহযোগিতায়। এগুলো হল ইস্পাহানী ইসলামিয়া চক্ষু ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ভিজ্যুয়ালি ইমপেয়ার্ড পিপলস সোসাইটি (ভিআইপিএস), রিয়েলভিউ, ব্লাইন্ড এডুকেশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (বিইআরডিও), ডোরস অব ইনক্লুসিভ সোসাইটি (ডিআইএস), নহর ইনিশিয়েটিভস এবং স্পর্শ ফাউন্ডেশন।