News update
  • Sewage, trash, disease overwhelm displaced communities in Gaza     |     
  • World leaders rally for ‘full-speed’ climate action ahead of COP30     |     
  • Chel Snakehead: A Fish That Time Forgot, Rediscovered     |     
  • Investment Summit Touts Bangladesh’s FDI Promise     |     
  • World Bank Cuts South Asia Growth Forecast     |     

কুয়েট ভিসির পদত্যাগের দাবিতে আল্টিমেটাম, অনশনের হুমকি

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2025-04-20, 10:01pm

rtrwrwere-c3b05a75ea86ff97665a731d6aed9db11745164899.jpg




খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য মুহাম্মদ মাছুদ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ না করলে আমরণ অনশনের ঘোষণা দিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা। এ ছাড়াও পাঠ দানে না ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক সমিতির নেতারা।

রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে ক্যাম্পাসে স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা এক সংবাদ সম্মেলনে কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে এ আল্টিমেটাম দেন। এ সময়ের মধ্যে পদত্যাগ না করলে তারা আমরণ অনশনে যাবেন বলেও জানান। 

সংবাদ সম্মেলনে কর্মসূচির ঘোষণা দেন—ইইই বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থীর সৈকত ও আইইএম বিভাগের ২০ ব্যাচের শিক্ষার্থী উপল।

শিক্ষার্থীরা বলেন, আমাদের হাতে আর কিছু করার নেই। আমরা ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দিলাম। এই ভিসিকে অপসারণ না করা হলে আমরণ অনশনে বসব।

অন্যদিকে ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর নৃশংস হামলা ও নির্মমভাবে আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

সভায় শিক্ষকদের লাঞ্ছিত করার ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এমই বিভাগের অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আল ফারুককে সভাপতি করে ৫ সদস্যবিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. সাহিদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক ড. মো. ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত সভার কার্যবিবরণীতে উল্লেখ করেন, শিক্ষক সমিতির চতুর্থ সাধারণ সভায় উপস্থিত সদস্যরা প্রতিটি ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করার দাবি জানান। অন্যথায় শিক্ষকরা পাঠদানে ফিরে যাওয়া সম্ভব নয় বলে মত প্রকাশ করেন।

উল্লেখ্য, গত ১৮ ফেব্রুয়ারি কুয়েটে শিক্ষার্থীদের দুগ্রুপের সংঘর্ষ হয়। এ সময় সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে শিক্ষার্থীরা দাবি করেন, ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি বন্ধের দাবিতে তাদের বিক্ষোভ মিছিলে ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে হামলা করেছে। অপরদিকে ছাত্রদল দাবি করে, সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও ছাত্র শিবির হামলা করেছে। এ সময় শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ক্লাস বর্জন করেন এবং উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ছাত্র কল্যাণ পরিচালকের পদত্যাগ, ছাত্র রাজনীতি বন্ধসহ ছয় দফা দাবিতে আন্দোলন করেন।আরটিভি