News update
  • Tarique Rahman returns home amid rapturous reception     |     
  • Home After 17 Years: Tarique Returns to Gulshan Residence     |     
  • Tarique Calls for United Effort to Build a Safe Bangladesh     |     
  • Tarique leaves for 300 feet area from airport     |     
  • BNP top leaders welcome Tarique Rahman on homecoming     |     

পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিশ্ব ব্যাংকের সহায়তা চান অধ্যাপক ইউনূস

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2025-09-24, 8:16am

d7da53003f52981beb1f70ffa7d46ec109a62272fa1daa3e-fa4c08b84dded85f067dff95afb9cca71758680170.jpg




আওয়ামী লীগের শাসনামলে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গারের সহায়তা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্ক সময় দুপুরে বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সংস্থাটির সহযোগিতা চান সরকার প্রধান।

পরে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম জানান, এ ব্যাপারে বাংলাদেশকে সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন বিশ্ব ব্যাংকের প্রধান।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে যে ২৩৪ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে সেই অর্থ ফেরানো অন্তর্বর্তী সরকারের বড় একটা অগ্রাধিকার। সেই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টা বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলাপ করেছেন।

শফিকুল আলম বলেন, পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিশ্ব ব্যাংকে অনেক বিশেষজ্ঞ আছেন। তারা বিভিন্ন দেশকে এই ব্যাপারে সহায়তা করে থাকে।

এর আগে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করেন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা-ডব্লিউটিও মহাপরিচালক ডক্টর এনগোজি ওকোনজো-ইওয়েলা। এ সময় বাংলাদেশের রফতানি সুবিধা, তৈরি পোশাক খাতের বাজার সম্প্রসারণ, উন্নয়নশীল দেশগুলোর বাণিজ্য বৈষম্য কমানোসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন। প্রেস সচিব জানান, বাংলাদেশের স্বল্পোন্নত দেশ-এলডিসি থেকে উত্তরণে ডব্লিউটিও'র সহায়তা চেয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা।

এদিন নেদারল্যান্ডসের রাণী দ্বিতীয় ম‍্যাক্সিমার সঙ্গেও বৈঠক হয় প্রধান উপদেষ্টার। এসব বৈঠকে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, ক্ষুদ্রঋণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো ও সবুজ জ্বালানির ক্ষেত্রে সহযোগিতা চান ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস।

সফরের দ্বিতীয় দিনের শুরুতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনের উদ্বোধনী দিনে বিতর্ক পর্বে যোগ দেন অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। যেখানে অংশ নেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান। বৈশ্বিক শান্তি, যুদ্ধ–সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়ন ছিল এ অধিবেশনের মূল বিষয়।