News update
  • UNRWA Situation Report on Crisis in Gaza & Occupied West Bank     |     
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     

ক্যানসারের চিকিৎসায় টিকার ব্যবহার শুরু সেপ্টেম্বরেই?

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক রোগবালাই 2025-01-29, 8:01am

eeaa28390fcc2c297838b80400f1c6b8e906a088926d30e3-7886d7b1a76b044294bfab7b3f7123501738116095.jpg




ক্যানসারের চিকিৎসা কতটা জটিল ও ব্যয়বহুল তা সবারই জানা। তবে সেই জটিলতা কাটাতে রুশ গবেষকদের নিরন্তর প্রচেষ্টার ফসল ক্যানসারের টিকা। চিকিৎসাক্ষেত্রে এই টিকার ব্যবহার আগামী সেপ্টেম্বর থেকেই শুরু হতে পারে বলে জানা গেছে।

রাশিয়ার গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক আলেক্সান্ডার গিন্টসবার্গ জানিয়েছেন, সেপ্টেম্বরেই মিলতে পারে সংস্থাটির তৈরি ক্যানসারের টিকা। রুশ বার্তা সংস্থা রিয়া নভোস্তিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য জানান তিনি। খবর আরটি’র।

গিন্টসবার্গ বলেন, চিকিৎসাক্ষেত্রে এই টিকার ব্যবহার সংক্রান্ত অনুমোদনে আমরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে ইতোমধ্যে আবেদন করেছি। আগস্ট শেষ হওয়ার আগেই সম্ভবত অনুমোদন দেয়া হতে পারে বলে আভাস পেয়েছি আমরা। মন্ত্রণালয় অনুমোদন দিলে আগামী সেপ্টেম্বর থেকে চিকিৎসাক্ষেত্রে এই টিকার ব্যবহার করা সম্ভব হবে। 

তিনি আরও জানান, যাদের ইতোমধ্যে ক্যানসার ধরা পড়েছে তাদেরকে এই টিকা দেয়া যাবে। টিকার মূল ওষুধ মানবদেহে প্রবেশের পর সেটি অল্প সময়ের মধ্যেই রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থাকে বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত করে তোলে। এই প্রশিক্ষিত প্রতিরোধী শক্তিই ক্ষতিকর ক্যানসার কোষগুলোকে প্রথমে শনাক্ত ও পরে ধ্বংস করে।

চলতি বছর আরও কয়েকটি ক্যানসারের ওষুধ এবং টিকা বাজারে আসার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান গিন্টসবার্গ। কারণ রাশিয়ার অনেক সরকারি-বেসরকারি কোম্পানি এখন এ সংক্রান্ত গবেষণার দিকে ঝুঁকছে।

ভ্যাকসিনটি সম্পর্কে গামালেয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের পরিচালক এর আগে বার্তা সংস্থা তাসকে বলেছিলেন, ‘পরীক্ষামূলক প্রয়োগে দেখা গেছে, এই ভ্যাকসিন টিউমারের বিকাশ এবং সম্ভাব্য মেটাস্টেসগুলোকে দমন করে রাখে, ছড়াতে দেয় না।’

রাশিয়ার ভ্যাকসিন প্রধান আন্দ্রে কাপ্রিনের মতে, এখন ব্যক্তিগত ভ্যাকসিন তৈরি করতে বেশ দীর্ঘ সময় লাগে; কারণ গাণিতিক ভাষায় একটি ভ্যাকসিন, বা কাস্টমাইজড এমআরএনএ কীভাবে ম্যাট্রিক্স পদ্ধতি ব্যবহার করে তার কম্পিউটিং করা হয়। আমরা ইভানিকভ ইনস্টিটিউটকে যুক্ত করেছি যা এটি করতে এআই’র (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) ওপর নির্ভর করবে। মানে নিউরাল নেটওয়ার্ক কম্পিউটিংয়ের মাধ্যমে এই পদ্ধতিগুলো প্রায় ৩০ মিনিট থেকে এক ঘন্টা সময়ের মধ্যে করা সম্ভব হবে। সময়