News update
  • Five Shariah Banks to Merge Into State-run Sammilito Islami Bank     |     
  • Dhaka’s air ‘unhealthy for sensitive groups’ Wednesday morning     |     
  • US proposes that the UN authorize a Gaza stabilization force for 2 years     |     
  • Democrat Zohran Mamdani is elected New York City mayor     |     
  • Martyr Mugdha's brother Snigdha steps into politics with BNP     |     

ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের আদেশে ফের ‘ধাক্কা’

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক মানবাধিকার 2025-07-11, 8:22am

8bcbc6c92c2b4971c34614e20bcce6896c8dcb0add541bae-d71978e94dd3005b35b0306206f511141752200578.jpg




ট্রাম্পের জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের আদেশ আবারও আটকে গেল আদালতে। নিউ হ্যাম্পশায়ারের আদালত ক্লাস অ্যাকশন বা প্রতিনিধিত্বমূলক মামলার আওতায় আদেশটি কার্যকর হওয়া থেকে সাময়িক স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব প্রত্যাহার সংক্রান্ত ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে কেন্দ্র করে নতুন করে আইনি লড়াই শুরু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। নিউ হ্যাম্পশায়ারের একটি আদালত আদেশটি কার্যকর হওয়া থেকে সাময়িক স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে ক্লাস অ্যাকশন বা প্রতিনিধিত্বমূলক মামলা হিসেবে গ্রহণ করেছেন বিচারক।

মামলাটি করেছে অভিবাসী অধিকার সংগঠন আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন এসিএলইউ, যারা অভিবাসী অভিভাবক ও যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া শিশুদের পক্ষে লড়ছে। সুপ্রিম কোর্টের সবশেষ রায়ের পরও ক্লাস অ্যাকশন মামলার ব্যতিক্রমী বিধান ব্যবহার করে এই বাধা অতিক্রম করা হয়েছে। 

আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ট্রাম্পের আদেশটি অসাংবিধানিক ও ক্ষতিকর— এই যুক্তির ভিত্তিতে মামলাটি শিশুদের পক্ষ থেকে চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি মিলেছে। বিশ্লেষকদের মতে, আদালতের এমন সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে অন্যান্য নীতির ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্ত হতে পারে। 

যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী, দেশটির ভূমিতে জন্ম নিলেই নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে ট্রাম্প প্রশাসন সেটি খর্ব করতে চেয়েছে অবৈধ অভিবাসী ও বিদেশি পর্যটকদের সন্তানদের ক্ষেত্রে। ২০১৮ সাল থেকে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার পক্ষে সোচ্চার ছিলেন ট্রাম্প। এই আদেশ কার্যকর হলে বিপাকে পড়বে অসংখ্য শিশু এবং পরিবার।

এই নির্দেশের কারণে ২৭ জুলাই থেকে আদেশ কার্যকর হওয়ার যে সময়সীমা নির্ধারিত ছিল, তা আপাতত স্থগিত হয়েছে। যদিও ট্রাম্প প্রশাসন রায়ের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, আর আদালত সরকারকে আপিলের জন্য ৭ দিন সময় দিয়েছেন। 

এর আগে দেশটির একাধিক আদালত এই আদেশের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল, তবে এবার তা আরও বিস্তৃত ও আইনি কাঠামোয় রক্ষিত।