News update
  • Can tech offer a hope against soaring sexual violence in BD?     |     
  • Ensure speedy accountability for violence against children      |     
  • 3 weeks since Israel banned entry of supplies to Gaza     |     
  • Unified action sought to counter misinformation, disinformation      |     
  • Oleg Gordievsky, UK's most valuable spy inside KGB, dies     |     

বাংলাদেশ ব্যাংকের নিচেই কেনাবেচা হচ্ছে নতুন নোট!

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ব্যাঙ্কিং 2025-03-22, 2:50pm

53432423-959b9488fd0a90060ca0ac6ff343239c1742633412.jpg




প্রতি বছরই ঈদ এলেই বাড়ে নতুন নোটের চাহিদা। তবে এবছর নতুন টাকা ছাড়ছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ সুযোগে ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে টাকার হাটে বেড়েছে মৌসুমি বিক্রেতাদের দৌরাত্ম্য। বান্ডেল প্রতি খরচ পড়ছে ৪শ থেকে ৫শ টাকা। যদিও টাকার বিনিময়ে টাকা বিক্রি অবৈধ। এই চক্রকে থামাতে প্রশাসনকে উদ্যোগী হতে হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

মতিঝিলে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিচে গিয়ে দেখা যায়, ১০ টাকার একটি বান্ডেল বিক্রি হচ্ছে ১৪০০-১৫০০ টাকায়। বাড়তি দাম হাঁকানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ক্যামেরার উপস্থিতি টের পেয়ে অনেকে সটকে পড়েন।

চলতি বছরের জন্য নতুন নোট না ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। খোলা বাজারে যা পাওয়া যাচ্ছে তা মূলত দুই বছর আগের নোট। গুলিস্তান ও মতিঝিলের বিক্রেতারা ৫ টাকার বান্ডেল দেড়শ টাকা বেশি ও ১০ টাকার বান্ডেলে বেশি নিচ্ছেন ৪-৫ শ টাকা। বছরের ব্যবধানে দ্বিগুণ দাম নিচ্ছেন ১০০ ও ৫০ টাকার বান্ডেলেও।

নতুন নোটের নিয়মিত বিক্রেতাদের দাবি, মৌসুমি ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়ে দেয়ায় তারা বাধ্য হচ্ছেন বেশি দামে বিক্রি করতে।

খোলাবাজারে এভাবে টাকা বিক্রি বৈধ নয় জানিয়ে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ব্যাংক ম্যানেজমেন্টের (বিআইবিএম) সাবেক মহাপরিচালক তৌফিক আহমেদ চৌধুরী বলেন, একটা ১০ টাকার নোট পুরোনো কিংবা নতুন হোক ১০ টাকাই থাকবে। এ অবস্থায় যদি পুরোনো ১২ টাকা দিয়ে ১০ টাকার নতুন নোটটি কেনা হয়, তাহলে এটা অবৈধ।   

এসব ঠেকাতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভূমিকা নেই উল্লেখ করে সহকারী মুখপাত্র মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, ‘সরকারি নির্দেশনায় ভল্ট থেকে টাকা ছাড়া বন্ধ রয়েছে। বাজারে যে নোটগুলো দেখছেন, সেগুলো হয়তো আগে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জন তাদের কাছে দিয়েছিল।’

বেশি দামে নতুন নোট বিক্রির চক্রের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষে এগুলো নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। এজন্য প্রশাসনের সহযোগিতা দরকার।