News update
  • Depositors stranded as Sammilito Islami Bank is in liquidity crisis     |     
  • BNP faces uphill task to reach seat-sharing deal with allies     |     
  • Bangladesh rejects India’s advice; vows free, fair polls     |     
  • Hadi’s condition very critical: Singapore Foreign Minister     |     
  • Asia-Pacific hunger eases, Gaza pipeline fixed, Europe hit by flu     |     

কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, কেঁপে উঠল ঢাকা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিপর্যয় 2025-02-25, 8:42am

retretert-a23595b4e384ec420d65cb01560b43bc1740451342.jpg




ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা ও পার্শ্ববর্তী রাজ্য ওড়িশা আঘাত হানেছে ভূমিকম্প। মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ১। কাছাকাছি অঞ্চলে আঘাত হানায় এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে ঢাকাতেও। 

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে আঘাত হানা এই ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল বঙ্গোপসাগর এবং ভূপৃষ্ঠের ৯১ কিলোমিটার গভীরে।

পৃথক প্রতিবেদনে মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারি এবং সংবাদমাধ্যম লাইভ মিন্ট।

লাইভ মিন্ট বলছে, আজ সকালে কলকাতায় রিখটার স্কেলে ৫.১ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল বঙ্গোপসাগর এবং ভূপৃষ্ঠের ৯১ কিলোমিটার গভীরে। কলকাতার কাছে ভূমিকম্পের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ভারতের জাতীয় ভূকম্পন কেন্দ্র ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বলছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সকাল ৬টা ১০ মিনিটের দিকে এই ভূমিকম্প অনুভূত হয়। মাত্র কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী হয় এই ভূমিকম্প। কলকাতা, হাওড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা ছাড়াও আশেপাশে কয়েকটি এলাকায় এই কম্পন অনুভূত হয়।

ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজির তথ্য অনুসারে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিলো ৫.১। বঙ্গোপসাগরে এই ভূমিকম্পর উৎস। ভূপৃষ্ঠ থেকে ৯১ কিলোমিটার গভীরে ছিল এর উৎস। এছাড়া এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল ওডিশার পারাদ্বীপ থেকে প্রায় ২২০ কিলোমিটার দূরে। দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি এই কম্পন অনুভূত হয়েছে বাংলাদেশ এবং ওডিশাতেও।

এখন পর্যন্ত ভূমিকম্পের কারণে ক্ষয়ক্ষতির বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি।

অন্যদিকে ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিষয়ক ওয়েবসাইট ভলকানো ডিসকভারি বলছে, মঙ্গলবার সকালে ভারত থেকে ২১৬ কিমি (১৩৪ মাইল) দূরে বঙ্গোপসাগরে শক্তিশালী ৫.৩ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পের গভীরতা ছিল ১০ কিমি (৬ মাইল) এবং তা এই এলাকায় ব্যাপকভাবে অনুভূত হয়েছে। ভূমিকম্পের অগভীর গভীরতার কারণে এটি উপকেন্দ্রের কাছাকাছি অনুরূপ মাত্রার গভীর ভূমিকম্পের চেয়ে বেশি শক্তিশালীভাবে অনুভূত হয়েছে।

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের সবচেয়ে কাছের বড় শহর হচ্ছে পারাদ্বীপ। ৮৬ হাজার বাসিন্দার ভারতীয় এই শহরটি ভূমিকেন্দ্রের উত্তর-পশ্চিমে ২৩০ কিমি (১৪৩ মাইল) দূরত্বে অবস্থিত। সেখানকার লোকেরা সম্ভবত দুর্বল কম্পন অনুভব করেছে।

ভলকানো ডিসকভারি আরও জানিয়েছে, এছাড়া ভূমিকম্পের কেন্দ্র থেকে ৫২৬ কিমি (৩২৭ মাইল) দূরে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় ভূমিকম্পটি সম্ভবত খুব দুর্বল কম্পনের মতো অনুভূত হয়েছে।আরটিভি