News update
  • Southeast Asia Floods Kill Over 250, Thousands Displaced     |     
  • Trump Vows to Halt Migration From ‘Third World’ Nations     |     
  • Journos should strengthen themselves to secure rights: Fakhrul     |     
  • Hong Kong’s deadliest fire in a century: How it spread     |     
  • Khaleda ‘moved to Evercare CCU     |     

চড়া ইলিশের বাজার, ডিম-মুরগির খবর কী?

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বানিজ্য 2025-11-28, 4:31pm

6a59fc477d4d9238ef126237b1a5b8a22437b7d7d669265c-1062255509a4053b548f8b6aec60990d1764325871.jpg




রাজধানীর বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে ইলিশ। তবে অন্যান্য মাছের দাম সামান্য কমেছে। এদিকে সরবরাহ বাড়ায় কমতির দিকে রয়েছে কোনো কোনো সবজির দাম। আর স্থিতিশীল রয়েছে ডিম ও মুরগির বাজার।

শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ আশপাশের কয়েকটি বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা যায়।

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় শুরু হয়েছে শীতের আগমনী বার্তা। এতে বাজারে বাড়তে শুরু করেছে শীতকালীন শাক-সবজির সরবরাহ। এর প্রভাবে সপ্তাহ ব্যবধানে রাজধানীর বাজারে কমেছে কোনো কোনো সবজির দাম। আবার দাম বেড়েছে কোনো কোনো সবজিরও।

বাজারে প্রতি কেজি টমেটো ১২০-১৪০ টাকা, বেগুন ৮০ টাকা, শিম ১২০-১৫০ টাকা, করলা ৮০-১০০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০ টাকা, ঢ্যাঁড়শ ৭০-৮০ টাকা, পেঁপে ৪০ টাকা, পটোল ৫০-৬০ টাকা ও মুলা ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি কেজি গাজর ৮০-১০০ টাকা, কচুর ‍মুখী ৫০ টাকা ও শসা ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়া প্রতি পিস ছোট সাইজের ফুলকপি ও বাঁধাকপি যথাক্রমে বিক্রি হচ্ছে ৪০ ও ৩৫ টাকায়। আর প্রতি কেজি বরবটি ৭০ টাকা, আলু ২৫-৩০ টাকা ও কাঁচা মরিচের জন্য গুনতে হচ্ছে ১০০ টাকা।

বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে শীতকালীন শাক-সবজির সরবরাহ বাড়ায় কোনো কোনো সবজির দাম কমতে শুরু করেছে। কারওয়ান বাজারের সবজি বিক্রেতা আনিস বলেন, এবার বৃষ্টিতে ক্ষেত ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় সবজি তেমনভাবে এখনও আসছে না। শীতকালীন সবজির সরবরাহ সবে বাড়তে শুরু করেছে। এতে কিছু কিছু সবজির দাম কমেছে। আশা করছি কয়েকদিনের মধ্যে দাম আরও কমে যাবে।

ওঠানামা করছে পেঁয়াজের দাম। গত সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম ১১০ টাকা থাকলেও তিনদিন আগে দাম নেমিছিল ৯০ টাকা। তবে বৃহস্পতিবার থেকে আবারও পণ্যটি বিক্রি হচ্ছে ১১০-১১৫ টাকায়। বিক্রেতারা বলছেন, পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি না দিলে বা নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে না এলে দাম কমার সম্ভাবনা নেই।

এদিকে চড়া দামে ইলিশ বিক্রি হলেও কমেছে অন্যান্য মাছের দর। বাজারে এক কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ৮০০ গ্রাম ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫০০ টাকায়। ইলিশ ব্যবসায়ী মো. শুকুর আলী বলেন, ‘বাজারে ইলিশের সরবরাহ তেমন একটা নেই। ইলিশ কম আসছে। এতে দাম কমছে না।

সপ্তাহ ব্যবধানে কেজিতে ২০-৫০ টাকা কমে প্রতিকেজি তেলাপিয়া ১৮০-২০০ টাকা, চাষের ট্যাংরা ৬০০-৭০০ টাকা, রুই ৩২০ টাকা, গলদা চিংড়ি ১ হাজার ১০০ টাকা, চাষের পাঙাশ ২০০ টাকা, চাষের কৈ ১৮০-২০০ টাকা, কাতলা ৩৫০ টাকা ও পাবদা বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়।

স্থিতিশীল রয়েছে মুরগির বাজার। প্রতিকেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায় ও সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২৫০-২৬০ টাকায়। আর লেয়ার মুরগি ২৮০ টাকা ও দেশি মুরগি ৫৫০-৬০০ টাকা বেচাকেনা হচ্ছে।

এছাড়া আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে ডিম। প্রতি ডজন লাল ডিম ১২০ টাকা ও প্রতি ডজন সাদা ডিমের জন্য গুণতে হচ্ছে ১১৫ টাকা।