News update
  • Sea of Mourners Gathers to Pay Tribute to Khaleda Zia     |     
  • State mourning begins, state funeral for Khaleda Zia at 2 pm     |     
  • Kamal Hossain: Khaleda Zia was ‘a patriot and democratic guardian'     |     
  • High medicine prices threaten healthcare of poor communities     |     

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন চুপ্পু

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক খবর 2023-02-13, 1:52pm

resize-350x230x0x0-image-211820-1676274582-412a958c9266194d350df0640b384c3b1676274774.jpg




বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর নাম ঘোষণা করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।

সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান।

সিইসি বলেন, রাষ্ট্রপতি পদে একজনই মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছিলেন। আর কোনো প্রার্থী মনোনয়ন পত্র দাখিল না করায় এবং মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পুর মনোনয়ন পত্র বৈধ থাকায় রাষ্ট্রপতি নির্বাচন আইনের ৭ ধারা অনুযায়ী, তাকে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়েছে। আজই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

এর আগে, রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে প্রতিনিধি দল রাষ্ট্রপতি হিসেবে মো. সাহাবুদ্দিন আহমদ চুপ্পু’র মনোনয়নপত্র জমা দেন।

মনোনয়নপত্র জমার আনুষ্ঠানিকতা শেষে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের সাংবাদিকদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রপতি পদে সাহাবুদ্দিনকে মনোনীত করেছেন।

সংবিধান অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতি দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ থেকে ৫ বছরের জন্য পদে অধিষ্ঠিত থাকেন। রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দ্বিতীয় মেয়াদ পূর্ণ হচ্ছে আগামী ২৪ এপ্রিল। পরপর দুই মেয়াদে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন তিনি। দেশের সংবিধান অনুযায়ী, তার আর রাষ্ট্রপতি হওয়ার সুযোগ নেই। তার জায়গায় নতুন রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হলেন মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন চুপ্পু।

উল্লেখ্য, পাবনার সন্তান সাহাবুদ্দিনের জন্ম ১৯৪৯ সালে। ছাত্রজীবনে পাবনা জেলা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণকারী সাহাবুদ্দিন ১৯৮২ সালে বিসিএস (বিচার) ক্যাডার হিসেবে যোগ দেন। বিচারকের বিভিন্ন পদে চাকরি শেষে ২৫ বছর পর ২০০৬ সালে জেলা ও দায়রা জজ হিসেবে অবসর নেন।

২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট ক্ষমতায় আসার পরপরই আওয়ামী লীগ ও তার সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জনগোষ্ঠীর ওপর হামলা হয়। যাতে হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠনের ঘটনা ঘটে। পরে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে ওসব ঘটনার তদন্তে কমিশন’ গঠন করেন, যার প্রধান ছিলেন সাহাবুদ্দিন। ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

সাহাবুদ্দিন আহমেদ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা পরিষদের অন্যতম সদস্য। তথ্য সূত্র আরটিভি নিউজ।