News update
  • UN Report Calls for New Thinking to Secure a Sustainable Future     |     
  • BNP moves to finalise seat sharing as alliance friction grows     |     
  • BNP plans universal 'Family Card' for all women: Tarique Rahman     |     
  • Tangail saree weaving gets recognition as intangible cultural heritage     |     
  • Chuadanga farmers thrive as cauliflower yields hit new high     |     

মোসাদের সদর দফতরে ইরানের হামলায় নিহত হয়েছিল ৩৬ জন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2025-12-09, 3:09pm

adda52f0c15fefd3afc6f860c29e85fcf2fd84a0befad07f-b411936a63bc5d6765014c6a1cd561431765271375.jpg




ইসরাইলের সাথে ১২ দিনের যুদ্ধের সময় ইরানের সামরিক পদক্ষেপের রূপরেখা এক অনুষ্ঠানে তুলে ধরেছেন ইসলামিক বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী-মোহাম্মদ নায়েনি। এসময়, তেহরানের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়াকে তাৎক্ষণিক এবং সমন্বিত বলে বর্ণনা করেন তিনি।

জেনারেল নায়েনি-কে উদ্ধৃত করে ইরানের মেহের নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, তেহরানের একটি জ্বালানি ডিপোতে ইসরাইলি হামলার পর, পাঁচ ঘণ্টার মধ্যে দু’টি পৃথক হামলায় ইরান হাইফা শোধনাগারকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়, যাকে ইসরাইলি সূত্রগুলো নিজেরাই ‘ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রের মাস্টারপিস’ হিসেবে বর্ণনা করেছে।

তিনি আরও বলেন, ইসরাইল ইরানের একটি গোয়েন্দা কেন্দ্রে হামলা চালানোর পর, ইরান মোসাদের একটি সাইটে হামলা চালিয়ে প্রতিশোধ নেয় এবং এতে ৩৬ জন নিহত হন।

নায়েনির মতে, ইরানের ‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান সংঘাত শুরু হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই শুরু হয়েছিল। এটিকে ইলেকট্রনিক যুদ্ধ, সাইবার অভিযান, ক্ষেপণাস্ত্র এবং ড্রোনের সমন্বয়ে একটি বহুস্তরীয় এবং উদ্ভাবনী অভিযান হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। 

ইরান পূর্ণ গোয়েন্দা আধিপত্য এবং একটি বিস্তৃত তথ্য ভাণ্ডার নিয়ে সংঘাতে প্রবেশ করেছিল বলেও জানান আইআরজিসি’র মুখপাত্র।

ইরানের নির্ভুল সক্ষমতার দিকে ইঙ্গিত করে তিনি আরও বলেন, ইসরাইলি সামরিক ও গোয়েন্দা হতাহতের সংখ্যা ইরানের তুলনায় ‘অবশ্যই বেশি’ ছিল।

প্রতিবেদন অনুসারে, গত ১৩ জুন ওয়াশিংটন এবং তেহরানের মধ্যে পারমাণবিক আলোচনার প্রক্রিয়া চলাকালীন, ইসরাইল ইরানের বিরুদ্ধে বিনা উসকানিতে আগ্রাসন শুরু করে। ইসরাইলি আক্রমণের ফলে ১২ দিনের যুদ্ধ শুরু হয়, যার ফলে দেশটিতে কমপক্ষে ১,০৬৪ জন নিহত হন। যাদের মধ্যে সামরিক কমান্ডার, পারমাণবিক বিজ্ঞানী এবং বেসামরিক নাগরিকও ছিলেন।

আন্তর্জাতিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘন করে তিনটি ইরানি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও সংঘাতে জড়ায়। 

এর জবাবে, ইরানি সশস্ত্র বাহিনী দখলকৃত অঞ্চলজুড়ে কৌশলগত স্থানগুলোর পাশাপাশি কাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি