News update
  • WHO Warns Global Surge in Antibiotic Resistance     |     
  • Dhaka stocks rebound after five-day losing streak     |     
  • Cox’s Bazar Airport Upgraded to International Status     |     
  • With $80 per capita Bangladesh is getting trappeded in climate debt     |     
  • Dhaka’s air recorded ‘unhealthy’ Monday morning     |     

আফগানিস্তানে ফের দূতাবাস চালুর ঘোষণা ভারতের

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2025-10-10, 6:16pm

rtewrewrwer-49110e657a226505295670b51860a6031760098581.jpg




আফগানিস্তানের জনগণের উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতাকে ভারতের মূল অগ্রাধিকার হিসেবে তুলে ধরেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকালে নয়াদিল্লিতে তালেবান সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকি এবং তার প্রতিনিধিদলের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পরই কাবুলে ফের ভারতীয় দূতাবাস তৈরির ঘোষণা দিলেন জয়শঙ্কর। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। 

তালিবান সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের প্রায় চার বছর পর এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠককে কূটনৈতিক মহলে একটি বড় পদক্ষেপ হিসেবে দেখা হচ্ছে। মুত্তাকিকে স্বাগত জানিয়ে জয়শঙ্কর বলেন, এই সফর ভারত-আফগানিস্তান বন্ধুত্বের অটুট বন্ধনকে আরও গভীর করার এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।

তিনি আরও বলেন, এই ধরনের সরাসরি বৈঠক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে ঘনিষ্ঠ করার পাশাপাশি পারস্পরিক অগ্রাধিকারের ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করতে সাহায্য করবে।

জয়শঙ্কর বলেন, আফগানিস্তানের জনগণের উন্নয়ন ও অগ্রগতিতে ভারতে গভীর আগ্রহ রয়েছে। আমরা চাই দেশটি একটি শান্তিপূর্ণ, স্বনির্ভর ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে বিকশিত হোক। কাবুলে ভারতের বর্তমানে থাকা কারিগরি মিশনের স্তর উন্নীত করে এটিকে সম্পূর্ণ দূতাবাসে রূপান্তর করা হবে। 

তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন, ভারত আফগানিস্তানের সার্বভৌমত্ব, ভৌগোলিক অখণ্ডতা ও স্বাধীনতার প্রতি সম্পূর্ণরূপে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এই ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা আফগানিস্তানের জাতীয় উন্নয়ন এবং এই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ও সহনশীলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।

জয়শঙ্কর আরও জানান, ভারত আফগানিস্তানে ৬টি নতুন উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেবে, যা স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও গ্রামীণ সংযোগের ওপর গুরুত্ব দেবে।

এসময় আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুত্তাকি ভারতের ধারাবাহিক মানবিক সহায়তা, বিশেষ করে কোভিড-১৯ মহামারীর সময় এবং রাষ্ট্রসংঘের মাদক বিরোধী কর্মসূচির অধীনে সহায়তার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি দুই দেশের মধ্যে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জোরদারের এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য যৌথ প্রচেষ্টার ওপর জোর দেন।