News update
  • Dhaka set for most transparent election: Yunus tells global leaders     |     
  • Prof Yunus seeks WTO support for Dhaka’s smooth LDC graduation     |     
  • Smear campaigns being carried out to eliminate BNP: Rizvi     |     
  • Prof Yunus Urges Economy Focused on Social Good, not Wealth     |     
  • Dembele crowned king: PSG star wins Ballon d’Or     |     

গাজা যুদ্ধ অবসানে মুসলিম নেতাদের সঙ্গে বসছেন ট্রাম্প

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক কুটনীতি 2025-09-23, 6:17pm

rtert45345-492bc7182fd759a5d3d2a2779701aa5c1758629873.jpg




মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ফাঁকে গাজার বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান যুদ্ধ বন্ধ ও এই অঞ্চলের ভবিষ্যৎ নিয়ে একটি পরিকল্পনা উপস্থাপন করবেন। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) তিনি আরব ও মুসলিম বিশ্বের বেশ কয়েকজন শীর্ষ নেতার সঙ্গে এ বিষয়ে আলোচনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। খবর আল-জাজিরার।

হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি ক্যারোলিন লিভিটের তথ্য অনুযায়ী— ট্রাম্প সৌদি আরব, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাত, মিশর, জর্ডান, তুরস্ক, ইন্দোনেশিয়া ও পাকিস্তানের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করবেন।

ইসরায়েলি ও আরব সূত্র জানিয়েছে, এই বৈঠকে ট্রাম্প গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের কৌশল, আঞ্চলিক শান্তি বজায় রাখতে আঞ্চলিক দেশগুলোর সেনা পাঠানোর প্রস্তাব এবং গাজার পুনর্গঠন ও অর্থায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করবেন।

জানা গেছে, এই পরিকল্পনায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) কিছু ভূমিকা রাখার কথা ভাবা হচ্ছে, যদিও ইসরায়েল বারবার এতে অসম্মতি জানিয়েছে। তবে, এই পরিকল্পনায় হামাসের কোনো ভূমিকা রাখা হয়নি।

মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম ফক্স নিউজের বরাত দিয়ে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে একটি চিঠির খসড়া তৈরি করেছে। এতে তারা বাকি ৪৮ জন বন্দির অর্ধেকের বিনিময়ে ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় একটি যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছে। যদিও হামাস বা কাতার কেউই এই দাবির বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

এর আগে ফ্রান্স ও সৌদি আরব বিশ্ব নেতাদের দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের পক্ষে সমর্থন জানাতে আহ্বান করার ঘোষণা দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট প্রাবোও সুবিয়ান্তো জাতিসংঘে বলেন, তার দেশ গাজায় শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠাতে প্রস্তুত। সাম্প্রতিক সময়ে যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগালের মতো কয়েকটি দেশও ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে একটি রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, যা ইসরায়েলের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ বৃদ্ধি করছে।