News update
  • Chittagong port tariffs increased up to 50 per cent     |     
  • Rising Heat Cost Bangladesh $1.8 Billion in 2024     |     
  • Stocks extend gains; turnover drops in Dhaka, rises in Ctg     |     
  • IAEA Chief Calls for Renewed Commitment to Non-Proliferation     |     
  • UN Aid Chief Warns Humanitarian Work Faces Collapse     |     

নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মামলা করলেন ট্রাম্প

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-09-16, 11:57am

fdsfsdfasdasdasd-0558e34b176e82f5e6cf9b5eaf4dc6f21758002239.jpg




মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসের বিরুদ্ধে মানহানি ও মিথ্যা প্রচারের অভিযোগে মামলা করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর আগে তিনি জেফ্রি এপস্টিনের সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে পত্রিকাটির প্রকাশিত প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে মামলা করার হুমকি দিয়েছিলেন। 

স্থানীয় সময় সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাতে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেছেন, তিনি “দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বাজে ও অধঃপতিত পত্রিকার” বিরুদ্ধে ১৫ বিলিয়ন ডলারের মানহানির মামলা দায়ের করেছেন। খবর স্কাই নিউজের। 

ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিযোগ করেন, নিউইয়র্ক টাইমস দীর্ঘদিন ধরে তাকে নিয়ে মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে এবং ডেমোক্র্যাটদের পক্ষপাতমূলক অবস্থান নিয়েছে। বিশেষ করে গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কমলা হ্যারিসকে সমর্থন করাকে তিনি প্রমাণ হিসেবে তুলে ধরেন।

মামলাটি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় দায়ের করা হয়েছে।

সম্প্রতি নিউইয়র্ক টাইমস একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে দাবি করা হয় ট্রাম্প এপস্টিনকে তার ৫০তম জন্মদিনে অশালীন বার্তা পাঠিয়েছিলেন। ওই নোটে এক নারীর শরীরের অঙ্কনও ছিল, যা “ডোনাল্ড” নামে সই করা। এছাড়া এপস্টিনকে দেওয়া একটি বড় আকারের চেকের ছবিও ফাঁস হয়, যাতে সই ছিল “ডিজেট্রাম্প” নামে।

তবে ট্রাম্প এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, নোটটির লেখা ও স্বাক্ষর তার নয়

এছাড়া ওই তথাকথিত “বার্থডে বুক”-এ এপস্টিনের জন্য ব্রিটেনের সাবেক মন্ত্রী পিটার ম্যান্ডেলসনের বার্তাও ছিল। এপস্টিনের সঙ্গে সম্পর্ক ফাঁস হওয়ায় তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যুক্তরাজ্যের রাষ্ট্রদূতের পদ থেকেও বরখাস্ত হয়েছেন।

ট্রাম্প বহুবার বলেছেন, এপস্টিনের সঙ্গে তার কোনো অনৈতিক সম্পর্ক ছিল না, যদিও একসময় তাদের বন্ধুত্ব ছিল।

নিউইয়র্ক টাইমসের এক মুখপাত্র প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, “আমাদের সাংবাদিকরা তথ্য সংগ্রহ করেছেন, ভিজ্যুয়াল প্রমাণ প্রকাশ করেছেন এবং প্রেসিডেন্টের অস্বীকৃতিও ছাপিয়েছেন। আমরা সত্য অনুসন্ধান অব্যাহত রাখব এবং সাংবাদিকদের সাংবিধানিক অধিকার রক্ষায় দৃঢ় থাকব।”