News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

লস অ্যাঞ্জেলেসে মেরিন সেনা মোতায়েন

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক সংঘাত 2025-06-10, 8:25am

66654cf92042e0fe1726ff815f5e569a2e997fa26bb66976-80b50ba6c2b729903e6b91c18c3f60021749522332.jpg




অভিবাসীবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসসহ বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভে পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বিক্ষোভ দমাতে গুলি, টিয়ারশেল ও লাঠিচার্জ করে পুলিশ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় অন্যান্য বাহিনীকে সহায়তা করতে কয়েকশ মেরিন সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।

অবৈধ অভিবাসীদের ধরপাকড়ের প্রতিবাদে টানা চতুর্থ দিন ধরে বিক্ষোভে উত্তাল ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস শহর। বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসমের বিবাদ তুঙ্গে। গভর্নরের মতামত ছাড়াই বিক্ষোভ দমনে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন গ্যাভিন নিউসম।

স্থানীয় সময় সোমবার (৯ জুন) সানফান্সিসকোর ফেডারেল আদালতে করা মামলায় ডোনাল্ড ট্রাম্প, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা বিভাগকে বিবাদী করা হয়েছে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, লস অ্যাঞ্জেলেসের বিস্তৃত এলাকায় ফেডারেল কর্মী ও ফেডারেল সম্পত্তির সুরক্ষা নিশ্চিত করতে মাঠপর্যায়ে যেসব বাহিনী কাজ করছে মেরিন সেনারা তাদের সঙ্গে কাজ করবে। ওই এলাকায় নজরদারি অব্যাহত রাখতে পর্যাপ্ত সংখ্যক বাহিনী সরবরাহের জন্য তাদের মোতায়েন করা হয়েছে।

সামরিক বাহিনীর বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, টাস্ক ফোর্স ৫১–এর মধ্যে ২ হাজার ১০০ ন্যাশনাল গার্ড সদস্য এবং ৭০০ মেরিন সেনা রয়েছেন। তারা উত্তেজনা প্রশমন, জনসমাগম নিয়ন্ত্রণ এবং বলপ্রয়োগের নিয়ম সম্পর্কে প্রশিকক্ষণপ্রাপ্ত।

তবে এ সিদ্ধান্তের নিন্দা জানিয়েছেন ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম। তিনি লস অ্যাঞ্জেলেস এলাকায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মেরিন সেনা মোতায়েনের সিদ্ধান্তকে ‘অযৌক্তিক’ বলে অভিহিত করেছেন।

শুক্রবার লাতিন-অধ্যুষিত এলাকা প্যারামাউন্ট ডিস্ট্রিক্টে নথিবিহীন অভিবাসী গ্রেফতারে অভিযানে নামলে স্থানীয় লোকজন যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠান ইমিগ্রেশন অ্যান্ড কাস্টমস এনফোর্সমেন্টের সদস্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। এরপর থেকেই শুরু হয় বিক্ষোভ ও উত্তেজনা।

এদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, বিক্ষোভ দমনে প্রয়োজনে সব জায়গায় সেনা মোতায়েন করা হবে। লস অ্যাঞ্জেলেসে মেরিন সেনা মোতায়েনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানান, ক্যাম্প পেন্ডলটনে থাকা মেরিন সেনাদের মোতায়েনের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।