News update
  • Intimidation or bloodshed cannot halt Bangladesh’s march to democracy     |     
  • Khaleda Zia integral to an important chapter in BD history: Yunus     |     
  • Enthusiasm marks Victory Day celebrations across Bangladesh     |     
  • Dhaka-Delhi ties deep; to be shaped by trust, dignity, mutual respect     |     
  • EU deploys election observation mission to Bangladesh     |     

এপ্রিলে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ২১ হাজার কোটি টাকা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক বিনিয়োগ 2025-04-20, 5:26pm

retertert-4c4d5d9b3c31062bab32d04cdfd41a3d1745148406.jpg




চলতি মাসের প্রথম ১৯ দিনে দেশে এসেছে ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা। এই হিসাবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৯ কোটি ৫ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

রোববার (২০ এপ্রিল) বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, এপ্রিলের প্রথম ১৯ দিনে দেশে এসেছে ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার।

এছাড়া বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার, বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে ৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার ও বিদেশি খাতের ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স।

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানায়, ১৩ থেকে ১৯ এপ্রিল প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন ৬৬ কোটি ৬৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স। ৬ থেকে ১২ এপ্রিল দেশে এসেছে ৯৩ কোটি ৩১ লাখ ৮০ হাজার ডলার। আর এপ্রিলের প্রথম ৫ দিনে দেশে এসেছিল ১১ কোটি ৯১ লাখ ৯০ হাজার ডলার।

এদিকে, গত মার্চে দেশে এসেছে ৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স। যা দেশের ইতিহাসে যে কোনো এক মাসের সর্বোচ্চ। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ ৪০ হাজার ১৩৮ কোটি টাকা।

এর আগে দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স (প্রায় ২৬৪ কোটি ডলার) এসেছিল গত ডিসেম্বরে। আর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রবাসী আয় এসেছিল গত ফেব্রুয়ারিতে (প্রায় ২৫৩ কোটি ডলার)।

গত জানুয়ারি মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১৮ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলার।

আর সদ্য বিদায়ী ২০২৪ সালে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২ হাজার ৬৮৮ কোটি ৯১ লাখ মার্কিন ডলার। এর মধ্যে গত বছরের জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ৫০ হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ৬০ হাজার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ৭০ হাজার, এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার, মে মাসে ২২৫ কোটি ৪৯ লাখ ৩০ হাজার, জুনে ২৫৩ কোটি ৮৬ লাখ, জুলাইতে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার, আগস্টে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার, সেপ্টেম্বরে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার, অক্টোবরে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজার, নভেম্বরে ২১৯ কোটি ৯৫ লাখ ১০ হাজার ও ডিসেম্বরে এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ৮০ হাজার মার্কিন ডলার।