News update
  • Gaza Begins Mass Cleanup to Restore Dignity and Normal Life     |     
  • BNP weighing review of some nominations amid grassroots unrest     |     
  • US presses for Gaza resolution as Russia offers rival proposal     |     
  • 35 crude bombs, bomb-making materials found in Geneva Camp     |     
  • 8 Islamic parties want referendum before polls, neutral admin     |     

রূপপুরের জ্বালানি পৌঁছেছে দেশে, চালু কবে জানালেন অর্থ উপদেষ্টা

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক জীবাশ্ম 2025-10-01, 7:40am

6ca9dd8605dfa5b7d8497562ac3ac29e5abaf8b12883ed1b-14ee78b0fdbab2a76dc315261cac2c341759282806.jpg




রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জ্বালানি দেশে এসে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য জানান।

উপদেষ্টা বলেন, আমরা নভেম্বরে চালু করার জন্য রাশিয়াকে চিঠি দিয়েছিলাম। তারা জানিয়েছে, ডিসেম্বরে (পরীক্ষামূলকভাবে) চালু করবে। এছাড়া আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার (আইএইএ) একটি টিম পর্যবেক্ষণ করে কিছু সুপারিশ করেছে। আমরা সেগুলো বাস্তবায়ন করছি। তারা আবার এসে চূড়ান্ত সম্মতি দেবে।

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের দাম এখনো নির্ধারণ করা হয়নি বলেও জানান তিনি।

পদ্মা নদীর তীরে পাবনায় এ দুই-ইউনিটের প্ল্যান্টটি রাশিয়ার নির্মিত ভিভিইআর-১২০০ রিঅ্যাক্টর দুটি চালু হলে বাংলাদেশের গ্রিডে ২ হাজার ৪০০ মেগাওয়াটের বিদ্যুৎ যোগ হবে। এর মধ্যে ইউনিট ১-এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৭ সালে এবং ২০১৮ সালে ইউনিট ২ এর কাজ শুরু হয়।

রূপপুর প্রকল্পের আনুমানিক ব্যয় ১২ দশমিক ৬৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যার মধ্যে রাশিয়া ৯০ শতাংশ বা ১১ দশমিক ৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেবে এবং বাকি ১০ শতাংশ বহন করবে বাংলাদেশ সরকার।

এদিকে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের জন্য রাশিয়ার ঋণের অর্থ ছাড়ের মেয়াদ ২০২৭ সাল পর্যন্ত বাড়াতে সক্ষম হয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে মূল আন্তঃসরকারি চুক্তিতে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের জন্য ঋণ বিতরণের সময়কাল ২০১৭ থেকে ২০২৪ (ডিসেম্বর) পর্যন্ত ছিল। 

১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ড শেষে, ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে ঋণের মূল পরিশোধ শুরু হওয়ার কথা ছিল, যা পরবর্তীতে ২০২৭ সালের মার্চ পর্যন্ত বাড়ানো হয়। নতুনভাবে সিদ্ধান্তের ফলে ২০২৮ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ঋণ পরিশোধ শুরু হবে।