News update
  • Arab-Islamic summit over Israeli strike on Doha Monday     |     
  • NASA Rover Uncovers Strongest Hint of Ancient Life on Mars     |     
  • Eminent Lalon singer Farida Parveen passes away     |     
  • Dr Yunus mourns Farida Parveen's death     |     
  • From DUCSU to JUCSU, Shibir Extends Its Winning Streak     |     

এখনো আমরা ডোর টু ডোর শিক্ষার্থীদের কাছে যাব: সাদিক

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ক্যাম্পাস 2025-09-14, 11:59am

456534534-de0ec9b031851d01db84987e8ef66b2e1757829597.jpg




ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের পর পূর্ণাঙ্গ কার্যনির্বাহী পরিষদ নিয়ে প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে আগামী এক বছরের জন্য প্রতিনিধিদের কী ভূমিকা হবে তা নিয়ে কার্যনির্বাহী পরিকল্পনা গ্রহণের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এছাড়া ডাকসুর যে পাঁচজন সিনেট সদস্য হতে যাচ্ছেন তাদের নামও ঘোষণা করা হয়।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাবি উপাচার্যের কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সদ্য নির্বাচিত সহ-সভাপতি (ভিপি) সাদিক কায়েম ও সাধারণ সম্পাদক (জিএস) এস এম ফরহাদসহ পরিষদের অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন।  

সভাশেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ডাকসুর ভিপি সাদিক কায়েম। এ সময় নির্বাচনী প্রচারণার মতোই এখনো ডোর টু ডোর শিক্ষার্থীদের কাছে যাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

সাদিক বলেন, ‘ডাকসুতে আমরা কেউ জয়ী হইনি। ডাকসু হয়েছে মানে আমরা সবাই জিতেছি, জুলাই জিতেছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগেও আমরা ডোর টু ডোর গিয়েছিলাম। এখনো আমরা ডোর-টু-ডোর শিক্ষার্থীদের কাছে যাব।’

এ সময় ডাকসুর জিএস এস এম ফরহাদ বলেন, ‘যে যেই মতেরই হোক না কেন আমরা সব শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করবো, তাদের কণ্ঠস্বর হতে চাই।

স্বল্প সময়ের মধ্যে সব সদস্যদের জন্য এক বছরের নির্বাহী পরিকল্পনা প্রস্তুত করবেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সিনেট ভবনে সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে পাঁচজনকে পাঠাতে চাই। ডাকসুর কোষাধ্যক্ষ কে হবেন তা নিয়ে আলোচনা করব। গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে।’

গত ৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ডাকসুতে ২৮টি পদের জন্য মোট ৪৭১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। প্রতি হল সংসদে ১৩টি করে ১৮টি হলে মোট পদের সংখ্যা ২৩৪টি। এসব পদে ভোটের লড়াইয়ে ছিলেন ১ হাজার ৩৫ জন।

নিবাচনে ছাত্রশিবির সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোটের প্রার্থীরা সহ-সভাপতি (ভিপি), সাধারণ সম্পাদক (জিএস) ও সহ-সাধারণ সম্পাদকসহ (এজিএস) ২৩টি পদেই বিজয়ী হন।

এছাড়া নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন তিনটি সম্পাদক পদে। সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মুসাদ্দিক আলী ইবনে মোহাম্মদ, গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক পদে জুলাই আন্দোলনের আলোচিত মুখ স্বতন্ত্র প্রার্থী সানজিদা আহমেদ তন্বি ও সমাজসেবা সম্পাদক পদে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. যুবাইর বিন নেছারী (এবি জুবায়ের) জয়ী হয়েছেন। আর সদস্য পদে বিজয়ী হয়েছেন হেমা চাকমা ও উম্মু উসউয়াতুন রাফিয়া।