News update
  • Pakistan claims it has shot down five Indian fighter jets and a drone     |     
  • India says its strikes are of non-escalatory nature: BBC summary      |     
  • Waterways gasp for breath in Feni; 244 rivers, canals dying     |     
  • Indian Airstrikes Kill 8 in Pakistan, Mosques Hit     |     
  • Israeli crimes escalate, Gaza faces catastrophic situation     |     

বাংলাদেশসহ ৮ দেশে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে ভয়াবহ নতুন তথ্য

গ্রীণওয়াচ ডেস্ক ওষুধ 2025-05-02, 11:34pm

2698740714be6303e307a8922cd49b9f7d9d10e43395e253-e653325d030b61cf6c74a222359539821746207243.jpg




বাংলাদেশসহ ৮টি দেশে অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ে নতুন এক গবেষণায় উদ্বেগের তথ্য উঠে এসেছে। এসব দেশে রোগ ও চিকিৎসার মধ্যে এক বিশাল ব্যবধান দেখতে পেয়েছেন গবেষকরা।

সম্প্রতি দ্য ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজেসে প্রকাশ হয়েছে গবেষণাটি।

গবেষকেরা বাংলাদেশ, ব্রাজিল, মিশর, ভারত, কেনিয়া, মেক্সিকো, পাকিস্তান ও দক্ষিণ আফ্রিকার তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। এতে তারা দেখেছেন, ২০১৯ সালে এসব দেশে প্রায় ১৫ লাখ কার্বাপেনেম-প্রতিরোধী গ্রাম-নেগেটিভ (সিআরজিএন) ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু এই সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর অ্যান্টিবায়োটিক সরবরাহ হয়েছে মাত্র এক লাখ ৪ হাজার কোর্স। আর তাই প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে।

গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সিআরজিএন সংক্রমণ সাধারণত নিউমোনিয়া, রক্তে সংক্রমণ ও জটিল মূত্রনালী সংক্রমণের মাধ্যমে দেখা যায়। আর এগুলো ক্রমেই ভয়াবহভাবে বাড়ছে। যথাযথ ওষুধ দেয়া না হলে এই সংক্রমণ দীর্ঘস্থায়ী হয়।

গবেষকরা উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিকের অভাবে এ দেশগুলোতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) আরও ছড়িয়ে পড়ছে। এতে মৃত্যু বেড়ে যাচ্ছে। একে নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে ২০৫০ সালের মধ্যে প্রতি বছর ১৯ লাখ মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে।

গ্লোবাল অ্যান্টিবায়োটিক রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টনারশিপের গ্লোবাল অ্যাকসেস ডিরেক্টর ড. জেনিফার কোহন বলেন, ‘মারাত্মক অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী সংক্রমণে ভুগাদের অধিকাংশই প্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক পাচ্ছেন না। বিশ্বব্যাপী আলোচনা ও নীতিনির্ধারণে অ্যান্টিবায়োটিকের অতিরিক্ত ব্যবহারের ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। কিন্তু দরিদ্র অঞ্চলে অ্যান্টিবায়োটিকের ঘাটতির দিকটি উপেক্ষিত রয়ে গেছে।’ সময়।